সাইফুর নিশাদ,নরসিংদী প্রতিনিধি: নরসিংদীর মনোহরদীতে  উপজেলার চার নম্বর খিদিরপুর  ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কাউসার রশীদ বিপ্লবের বিরুদ্ধেবিভিন্ন সংবাদপত্রে, ইউটিউব, সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচারের বিরুদ্ধে  ইউ.পি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন:ইউপি সদস্য, শফিকুল ইসলাম,মোঃ দুলাল মিয়া, মোঃ গোলাপ মিয়া,মোঃ রাকিবুল ইসলাম সহ ইউনিয়নের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ। 
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে চেয়ারম্যান কাউসার রশিদ বিপ্লব  জানান, অত্র ইউনিয়নের ০৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আংগুর মিয়ার ছেলে সাদিকুল ইসলাম ০৬নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সোহাগ মিয়ার ছাগল চুরি করে।বিক্রির জন্যে কটিয়াদি বাজারে গেলে ছাগল সহ ধরা পরে কটিয়াদি বাজার থেকে কটিয়াদিবাসী সাদিকুল মিয়ার পিতা আংগুর মিয়া কে ছাগল সনাক্ত করার জন্যে ফোন করিলে আংগুর মিয়া বলেন যে,তাহার ছেলে বাড়ি থেকেই ছাগল বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে গেছে। এই বলে আংগুর মিয়া তাহার ছেলেকে কটিয়াদি থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসে। যাহা পিতা হিসাবে তিনি চরম অন্যায় করেন। এলাকাবাসী যখন উক্ত গঠনাটি জানতে পারে ছাগল বহনকারী সিএনজির ড্রাইভারের মাধ্যমে তখন এলাকাবাসী আংগুর মিয়ার ছেলেকে খোজতে  বাড়িতে গেলে আংগুর মিয়া তাহার ছেলেকে বাড়ি থেকে পালিয়ে যেতে সহযোগীতা করে। তখন বিকেল ৪ টা। আংগুর মিয়াকে আনুমানিক বিকাল সাড়ে পাচটার দিকে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসে যাহার ছাগল চুরি হয় সে। তখন ইফতারের সময় ঘনিয়ে আসায় আমি আংগুর মিয়াকে ইফতারের জন্যে ২০০ টাকা দিয়ে একজন গ্রাম পুলিশসহ ইউনিয়ন পরিষদে রেখে যায়। এবং বলি তাহার ছেলে সাদিকুল ইসলামলে হাজির করার জন্যে।কিন্তু তখন তাদের মধ্যে যোগাযোগ হইলে আংগুর মিয়া তাহার ছেলেকে আসতে মানা করে। এক পর্যায়ে ইফতারের কিছুক্ষণ পর সে কারো মাধ্যমে ২/৩ জন সংবাদ দাতা কে খবর দিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে ভিডিও ধারন করে এবং তাহা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ভ এই বলে তাহাকে ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক মারধর করা হয় যা সম্পুর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট। তারপর আংগুর মিয়া ও তাহার ছেলে তাহার সাথে চুরির দিন থাকা হযরত আলীর ছেলে সহ মুচলেকা দিয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে চলে যায়।তাহার পর আংগুর মিয়া বাড়িতে চলে গিয়ে আমি সহ ০৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জনাব দুলাল মিয়া ও ৬ জনের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও বানোয়াট মামলা দায়ের করেন।যাহা কোনভাবে কাম্য নয়। তাহার ছেলে ছাগল চুরি করে এবং সে তাহার ছেলে কে ছাগল চুরি করায় সহযোগীতা করে। সে পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন গনমাধ্যমে ইউটিউবে ও সোশ্যাল মিডিয়া আমাকে নিয়ে যে অপপ্রচার হয়েছে সেগুলো আদোও সত্য নয়। যাহা সম্পুর্ন মিথ্যা, বানোয়াট,  ভিত্তিহীন এবং উদ্দ্যেশ্যে প্রনোদিত। আমার সুনাম নস্ট করার জন্যে আমার প্রিয় সংবাদকর্মী ভাইদের নিকট কতিপয় শ্রেনীর লোকজন ভুল তথ্য পরিবেশ করে এসব মনগড়া সংবাদ প্রচার করেছেন।
তিনি বিভিন্ন গণমাধ্যমে ও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
এবং পরিশেষে খিদিরপুরকে  একটি আদর্শ ইউনিয়ন বাস্তাবায়িত করতে ইউনিয়নের সকল শ্রেনীর মানুষের সহযোগীতা কামনা করেন।